বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে উঠছে ছোট-বড় অসংখ্য চর। ৭০’এর দশকে এধরনের একটি চরে বন বিভাগের উদ্যেগে কিছু কেওড়া বৃক্ষ রোপণ এবং সেইসাথে সুন্দরবন থেকে চার জোড়া চিত্রা হরিণ এনে অবমুক্ত করা হয়। এরপর সময়ের বিবর্তন ও প্রকৃতির অনুকূল প্রভাবে সে চর অগণিত শ্বাসমূলে ভরা কেওড়া বনের এক সবুজ নিরব-নিস্তব্ধ দ্বীপ ও চিত্রা হরিণের নিঝুম অভয়ারণ্যে পরিণত হয়ে বর্তমানে ‘নিঝুম দ্বীপ’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। নৈসর্গিক সৌন্দর্য, সৈকত, হাজার পাখির মেলা, সমুদ্রের বুকে হেলে পড়া অস্তগামী সূর্যের অপরূপ দৃশ্য, সমুদ্রের স্বচ্ছ নোনা জল নিঝুম দ্বীপকে ভ্রমণবিলাসী মানুষের জন্য অত্যন্ত আকর্ষনীয় করে তোলে। বিশেষ করে যারা জনাকীর্ণ নগর জীবনের শব্দদূষণ আর অগণিত মানুষের কোলাহল থেকে মুক্ত হয়ে কিছু সময়ের জন্য প্রাকৃতিক নৈসর্গের নিঝুম পরিবেশে সাগর থেকে ধেয়ে আসা নির্মল-মিষ্টি হাওয়ায় প্রশমিত হয়ে উম্মুক্ত প্রান্তরে খোলা আকাশের নিচে নীরব-নিস্তব্ধতায় হারিয়ে যেতে চান তাদের জন্য উত্তম স্থান এই নিঝুম দ্বীপ। বিস্তারিত
নিঝুম দ্বীপ
মন্তব্য করুন