ইতিহাস

ইতিহাস
Monday, 31st March, 2025

 

Monkey Jack
ডেউফল বা ডেউয়া

ডেউয়া (ঢেউয়া, ডেলোমাদার, ডেউফল বা ঢেউফল) এক ধরনের অপ্রচলিত টক-মিষ্টি ফল। ডেউয়া গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Artocarpus lacucha বা Artocarpus lakoocha Roxb. এবং ইংরেজি নাম Monkey Jack। এটি মোরাসিই পরিবারভুক্ত ক্রান্তীয় চিরসবুজ বৃক্ষ। এটি ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বত্র এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় প্রচুর জন্মে। এর কাঠ বেশ উন্নতমানের। এর ফল সুস্বাদু এবং উপকারী। গ্রামাঞ্চলে এটি অত্যন্ত পরিচিত একটি ফল হলেও শহরাঞ্চলে এটি একটি অপ্রচলিত ফল। বিশাল আকৃতির ডেউয়া গাছ চিরসবুজ বৃক্ষ। পাতাগুলো বড় এবং খসখসে, অনেকটা ডুমুরের পাতার মতো। এক একটি গাছ ২০-২৫ ফুট উঁচু হয়। গাছের ভেতর সাদাটে কষ বা আঠা থাকে। এর পাতা ৬-১২ ইঞ্চি লম্বা ও ৪-৭ ইঞ্চি চওড়া হয়। স্ত্রী ও পুরুষ ফুল আলাদা। স্ত্রী ফুল আকারে বড়, বোঁটা ছোট ও মসৃণ। এ ফুলে পাঁপড়ি নেই, ছোট গুটির মত। স্ত্রী ফুল থেকে ফল হয়। এর কাঠ বেশ উন্নত মানের, বড় বড় জিনিসের কাঠামো তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। গাছে ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে ফুল আসে এবং জুন মাসের দিকে ফল পাকতে শুরু করে। ডেউয়া কাঁঠালের মতো গুচ্ছফল। বাইরের অংশটি থাকে অসমান। ফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ এবং পাকলে হলুদ হয়। ফলের কাঁঠালের মতো ছোট ছোট কোষ থাকে। পাকা ফলের কোষের রং হয় লালচে হলুদ বা লালচে কালো। এই ফল পুরোপুরি গোলাকার হয় না। ফলটির গায়ে উঁচু-নিচু হয়। কাঁচা টক টক স্বাদ। কিন্তু পাকলে সেটা তখন অন্য স্বাদ। সেটা টকও নয়, আবার মিষ্টিও নয়। দেখতে অদ্ভুত এবং ভিন্ন স্বাদের ডেউয়া ফল মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। পাশাপাশি এর রয়েছে বেশ কিছু ভেষজ গুণ।


স্থাপত্য, ভাস্কর্য্য, শিল্পকর্ম, সংস্কৃতি

Doyel-Chattar

দোয়েল চত্বর

দোয়েল চত্বর ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোর অন্যতম হচ্ছে দোয়েল চত্বর। এর স্থপতি হলেন আজিজুল জলিল পাশা। এটি বাংলাদেশের জাতীয় বৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক যা বাংলাদেশের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছে।

দোয়েল চত্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার ভিতরে কার্জন হলের সামনে অবস্থিত। বাংলাদেশের জাতীয় পাখি দোয়েলের একটি স্মারক ভাস্কর্য। এর স্থপতি হলেন আজিজুল জলিল পাশা। এটি বাংলাদেশের জাতীয় বৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক যা দেশের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করে। শাহবাগে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে দোয়েল চত্বর।

Ref: Wikipedia, Banglapedia, Newspapers, Internet


রেকর্ড/ব্যতিক্রম

big_mango

একটি আমের ওজন ৪ কেজি ২৪৫ গ্রাম

৪ কেজি ২৪৫ গ্রাম ওজনের এই আম পৃথিবীর সবচেয়ে ওজনদার আম হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছে। রেকর্ডটি হয়েছে ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে। এর আগে সবচেয়ে বড় আমটি ফলেছিল ২০০৯ সালে, ফিলিপাইনে। সেটির ওজন ছিল ৩ কেজি ৪৩৫ গ্রাম। নতুন রেকর্ডধারী এই আম ফলিয়েছেন কলম্বিয়ার দুই কৃষক রিনা মারিয়া ম্যারোকুইন (উপরের ছবিতে বাঁয়ে) ও জার্মান অরল্যান্ডো নোভোয়া ব্যারেরা। কলম্বিয়ায় সাধারণত বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে আম চাষ হয় না।

Ref: Internet, Newspapers


ধাঁধাঁ

সবুজ বুড়ি হাটে যায়, হাটে যাইয়া চিমটি খায়।
এই সবুজ বুড়ির নাম কী?


তথ্য ও ছবির সূত্র: এই পাতার সব তথ্য-উপাত্ত ও ছবি বিভিন্ন বই-পুস্তক, পত্র-পত্রিকা, বাংলাপিডিয়া, উইকিপিডিয়া এবং ইন্টারনেট থেকে সম্পূর্ণ বা আংশিক সংগৃহীত

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।